আমি কে?
আমি কে? আমি নিজেই জানি না আমি কে, আর তুমি এত সহজে চিনে ফেলবে আমাকে? আমি তো প্রতিদিন বদলাই, প্রতিটা […]
আমি কে? আমি নিজেই জানি না আমি কে, আর তুমি এত সহজে চিনে ফেলবে আমাকে? আমি তো প্রতিদিন বদলাই, প্রতিটা […]
আমি যত্ন করে যন্ত্রণা পালি আমি যত্ন করে যন্ত্রণা পালি, সযত্নে সাজিয়ে রাখি বুকের গোপন কোণে। সে বড়ো দামী—যেন কালো
লক্ষ্য কি? মহামুক্তি? আত্মতত্ত্বোপলব্ধি? নাকি সময়ের দোলায় দুলতে থাকা এক অনন্ত অন্বেষণ? আমি খুঁজি— কখনও গীতা-উপনিষদে, কখনও চর্যাপদে, মাঝেমাঝে হৃদয়ের
থাক না কিছু অপূর্ণতা থাক না কিছু অপূর্ণতা, সব পেয়ে গেলে, আফসোস করবো কী নিয়ে! প্রতিটা স্বপ্ন যদি পূর্ণ হতো,
হেমন্ত আসেনি শরীর রয়েছে, তবু মরে গেছে আমাদের মন আমরা হাঁটছি, কথা বলছি, হাসছি—তবু কোথাও যেন এক গভীর শূন্যতা! বুকের
শহরের ডাক এই শহর প্রতিটা মুহূর্তে বলে, “এখানে পড়ে আছিস কিসের আশায়? তোর জায়গা এখানে নয়, চলে আয় নগরীতে!” এ
“ওদের জন্য বসন্ত” ওইযে যারা রোজ ভেঙেও আবার হেসে সামলে ওঠে, ওদের জন্যই বসন্ত একটু বেশি রঙিন হয়। পলাশের ডালে
আমার মেয়ের কি হবে? পনেরো বছরের সংসার… একসঙ্গে কাটানো অসংখ্য সকাল-বিকেল-রাত… একসঙ্গে স্বপ্ন দেখা, হাত ধরে পথচলা… সবকিছু হঠাৎ করে
নিশ্চিত এবং অনিশ্চিত আমরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে যতটা চিন্তিত, কিন্তু নিশ্চিত মৃত্যু নিয়ে ততটা ভাবি না। যেন ভবিষ্যৎই আমাদের জীবনের
অপরিচিত প্রতিভা সে জন্মেছিল মঞ্চের জন্য, চোখের ভাষায় বলত গল্প, অভিনয়ের ভঙ্গিমায় সৃষ্টি করত নতুন জীবন। আলো-অন্ধকারের খেলায় সে হয়ে
প্রেম না হলে… আশ্চর্য! আমার সাথে প্রেম হয়নি বলে তুমি পোস্টে রিএক্ট করা বন্ধ করে দেবে? একটা নীল thumbs-up কিংবা
সময়ের দুঃসময় সময়ের দুঃসময় চলছে। প্রতিটি সকাল এক নতুন ক্লান্তি বয়ে আনে, প্রতিটি রাত এক শূন্যতার অতল গভীরে হারিয়ে যায়।
আমি নারী, আমি শক্তি আমি পতিতা, আমি লুণ্ঠিত হই। আমি কলঙ্কিত, আমি ক্ষতবিক্ষত হই। আমি সমাজের বিধান ভোগ করি, তবু
পথের শিশু কোল পায় না, ধেড়ে মেয়ের টেডির বায়না রাত গভীর হলে শহরের আলো ঝলমল করে। বিলাসিতার পরত চাপা পড়ে
পলাশ ফুলের আগুন তোমার জন্য ফাল্গুনের বাতাসে যখন প্রেমের উষ্ণতা মিশে যায়, তখনই বন জ্বলে ওঠে পলাশের আগুনে। তুমি